ঢাকা, মঙ্গলবার ১৬, ডিসেম্বর ২০২৫ ১৬:৫৭:০৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজ মহান বিজয় দিবস দেশজুড়ে চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২’ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : রাষ্ট্রপতি সাংবাদিকদের কল্যাণে প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ নেবে সরকার ‘হয়তো জানতেও পারবো না, মা কবে মারা গেছেন’

বিমানবন্দরে দেশের দীর্ঘতম আন্ডারপাস নির্মিত হচ্ছে 

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৮:৫১ পিএম, ১৯ মে ২০২৩ শুক্রবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকায় দেশের দীর্ঘতম ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের আন্ডারপাস নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ঢাকা বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রেলওয়ে, বিআরটি, এমআরটি স্টেশন ও হজ ক্যাম্পকে সংযুক্ত করতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

জানা যায়, এ প্রকল্প প্রস্তাবিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা। সরকারি কোষাগার থেকে এই অর্থ খরচ করা হবে। প্রকল্পটির সময়কাল ধরা হয়েছে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত।

সড়ক ও জনপথ বিভাগের এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড। জেপিজেড কনসাল্টিং (বাংলাদেশ) লিমিটেড এই প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে বলে জানা গেছে।

আন্ডারপাসগুলোয় লিফট, এসকেলেটর, ট্রাভেলেটর (চলন্ত ওয়াকওয়ে) ও অন্যান্য সুবিধা থাকবে।

জানা গেছে, উন্নয়ন প্রকল্পের প্রস্তাব পাওয়ার পর পরিকল্পনা কমিশন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেছে। তাদের 'সামান্য তবে প্রয়োজনীয় পরিবর্তনসহ' তা পুনরায় জমা দিতে বলা হয়েছে।

দেশের অন্যতম ব্যস্ত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের একদিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও অন্যদিকে বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন।

প্রকল্পের নথিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর মানুষকে লাগেজ হাতে রাস্তা পার হতে হয়। বাস বা ট্রেন ধরতে অন্য দিকে যেতে হয়। এর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, কাছাকাছি থাকা ফুটওভার ব্রিজটি ব্যবহার করে ঘণ্টায় ১৪ হাজার ৭৭৭ জন চলাচল করতে পারলেও তা লোকসংখ্যা অনুযায়ী পর্যাপ্ত নয়।

পাশে আশকোনা হজ ক্যাম্পে যাওয়া ব্যক্তিদেরও রাস্তা পারাপার হতে হয়।

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. ইসহাক গতকাল বৃহস্পতিবার বলেন, বিমানবন্দর এলাকাটি পরিবহন কেন্দ্রে পরিণত হবে। আন্ডারপাসটিতে এক মোড থেকে অন্য মোডে যাতায়াতের সুবিধা পাওয়া যাবে।

প্রকল্পের নথিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার টানেল নির্মাণে সর্বাধিক ৫৮৪ কোটি ৫৯ লাখ টাকা এবং মাটি কাটা ও সেগুলো শক্তিশালী করতে ২২৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

৮টি লিফট, ২৮টি এসকেলেটর, ২৫টি ট্রাভেলেটর ও অন্যান্য সুবিধার জন্য খরচ হবে ১০৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাকি টাকা অন্যান্য কাজে ব্যয় করা হবে।